মাধ্যামিক ও উচ্চমাধ্যমিকের পর কোন কোন সরকারি চাকরির পরীক্ষায় বসতে পারবেন – Unique Info Bangla
কেন্দ্রীয় স্টাফ সিলেকশন কমিশনের মাধ্যমে:
কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন অফিসে লােক নেওয়া হয় স্টাফ সিলেকশন কমিশনের বিভিন্ন পরীক্ষার মাধ্যমে । নিচে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা আছে ।
১. মাল্টি টাস্কিং স্টাফঃ
কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রক, বিভাগ বা, অফিসে কাজের জন্য ‘মাল্টি টাস্কিং (নন-টেকনিক্যাল) স্টাফ’ পদে লােক নেওয়া হয়। চাকরি হয় জেনারেল সেন্ট্রাল সার্ভিস গ্রুউ-সি নন-গেজেটেড নন মিনিস্ট্রিয়াল পদে। মাধ্যমিক বা, উচ্চমাধ্যমিক পাশ ছেলেমেয়েরা আবেদন পারেন। বয়স হতে হয় ১৮ থেকে ২৫ বছরের মধ্যে। ও.বি.সি, সম্প্রদায়ের প্রার্থীরা ৩ বছর, তপশিলীরা ৫ বছর, দৈহিক প্রতিবন্ধীরা ১০ (তপশিলী হলে ১৫, ও.বি.সি. হলে ১৩) বছর, বিধবা, বিবাহ-বিচ্ছিন্না মহিলারা পুনর্বিবাহ না করে থাকলে ৮ (তপশিলী হলে ১৩, ও.বি.সি. হলে ১১) বছর ও কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মী আর প্রাক্তন সমরকর্মীরা যথারীতি বয়সে ছাড় পান। মূল মাইনে : ৫,২০০-২০,২০০ টাকা। গ্রেড পে ১,৮০০ টাকা।
প্রার্থী বাছাই করে কেন্দ্রীয় স্টাফ সিলেকশন কমিশন। ‘Recruitment to the post of Multi Tasking (Non-Technical) Staff in Different States and Union Territories’এর পরীক্ষার মাধ্যমে। প্রথমে সর্বভারতীয় পর্যায়ের লিখিত পরীক্ষা হয়। এই পরীক্ষায় অবজেক্টিভ মাল্টিপল চয়েজ টাইপের প্রশ্ন হয় এই ৪টি পার্টে : (ক) প্রথম পার্ট-জেনারেল ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড রিজনিং -২৫ নম্বরের ২৫টি প্রশ্ন, (খ) দ্বিতীয় পার্ট-নিউমেরিক্যাল অ্যাপ্টিটিউড – ২৫ নম্বরের ২৫টি প্রশ্ন, (গ) তৃতীয় পার্ট-জেনারেল ইংলিশ – ৫০ নম্বরের ৫০টি প্রশ্ন, (ঘ) চতুর্থ পার্ট-জেনারেল অ্যাওয়ারনেস – ৫০ নম্বরের ৫০টি প্রশ্ন। সময় থাকে ২ ঘন্টা। পরীক্ষা হয় ১০টা থেকে ১২টা। দৃষ্টিহীন। প্রতিবন্ধীরা অতিরিক্ত ২০ মিনিট সময় পান। প্রশ্ন হয় ইংরিজি ও হিন্দিতে। লিখিত পরীক্ষায় নেগেটিভ মার্কিং থাকে। প্রতি প্রশ্নের ভুল উত্তরের জন্য ০.২৫ নম্বর কাটা হয়। লিখিত পরীক্ষায় পাওয়া নম্বরের, ভিত্তিতে মেধা তালিকা তৈরি হয়। এই পরীক্ষায় কোনাে ইন্টারভিউ নেই। লিখিত পরীক্ষায় একাধিক প্রার্থী একই নম্বর পেয়ে থাকলে সেক্ষেত্রে প্রথমে তৃতীয় পার্ট, তারপর দ্বিতীয় পার্ট, তারপর জন্ম-তারিখ (বেশি বয়সের প্রার্থীরা আগে অগ্রাধিকার পান), তারপর নামের বর্ণমালা অনযায়ী প্রথম দিকের প্রার্থীরা অগ্রাধিকার পান। দরখাস্ত করা যায়
দুইভাবে ; অফলাইনে কিংবা সরাসরি অনলাইনে।
আরও পড়ুন: উচ্চমাধ্যমিকের পর: রাজ্যের প্যারামেডিক্যাল কোর্সে ভর্তি
২. ক্লার্ক ও ডাটা এন্ট্রি অপারেটরঃ
কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন অফিসে কাজের জন্য ‘লােয়ার ডিভিশন ক্লার্ক’ ও ‘ডাটা এন্ট্রি অপারেটর পদে লােক নেওয়া হয় . ‘Combined Higher Secondary Level (10+2) Examination, for Recruitment of Data Entry Operator & Lower Division Clerks’ পরীক্ষার মাধ্যমে। যে কোনাে শাখায় উচ্চমাধ্যমিক পাশ ছেলেমেয়েরা কম্পিউটারে ইংরিজি টাইপিংয়ে মিনিয়ে অন্তত ৩৫টি শব্দ তােলার গতি থাকলে ‘লােয়ার ডিভিশন ক্লার্ক’ পদের জন্য আবেদন করতে পারেন। চাকরি হয় ‘X’ ও ‘Y’ গ্রুপে। গ্রুপ ‘X’ ক্যাটেগরিতে চাকরি হয় এইসব দপ্তরে : আর্মড ফোর্সেস হেড কোয়ার্টার্স, ইলেকশন কমিশন অফ ইন্ডিয়া, ” ইন্ডিয়ান ফরেন সার্ভিস গ্রেড-V, মিনিস্ট্রি অফ পার্লামেন্টারি অ্যাফেয়ার্স, প্রেসিডেন্টস সেক্রেটারিয়েট, সেন্ট্রাল ভিজিলেন্স কমিশন, ডিরেক্টরেট অফ ফরেন্সিক সায়েন্স, এছাড়াও অন্যান্য বিভাগে। গ্রুপY’ ট্রেডের বেলায় চাকরি হয় ভারতের যে কোনাে জায়গায় কম্পট্রোলার অ্যান্ড অডিট জেনারেল অফ ইন্ডিয়া, অ্যাকাউন্ট জেনারেল (অডিট), অ্যাকাউন্টস জেনারেল (অ্যাকাউন্টস অনড় এস্টাবলিশ), কন্ট্রোলার জেনারেল অফ ডিফেন্স অ্যাকাউন্টস ও অন্যান্য অফিসে।
যে কোনাে শাখায় উচ্চমাধ্যমিক পাশরা কম্পিউটারে ডাটা এন্ট্রির কাজে ঘন্টায় অন্তত ৮,০০০ কী ডিপ্রেশনে গতি থাকলে ডাটা এন্ট্রি CS Sca অপারেটর পদের জন্য আবেদন করতে পারেন। দুই পদের বেলায়ই বয়স হতে হয় ১৮ থেকে ২৭ বছরের মধ্যে। ও.বি.সি. সম্প্রদায়ের প্রার্থীরা ৩ বছর, তপশিলীরা ৫ বছর, দৈহিক প্রতিবন্ধীরা ১০ (তপশিলী হলে ১৫, ও.বি.সি.হলে ১৩) বছর, বিধবা, বিবাহ-বিচ্ছিন্ন মহিলারা পুনর্বিবাহ না করে থাকলে ৮ (তপশিলী হলে ১৩, ও.বি.সি. হলে ১১) বছর ও কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মা আর প্রাক্তন সমরকর্মার যথারীতি বয়সে ছাড় পান। মূল মাইনে : ৫,২০০-২০,২০০ টাকা। গ্রেড পে লােয়ার ডিভিশন ক্লার্ক পদে ১,৯০০ টাকা আর ডাটা এন্ট্রি অপারেটর পদের মিনিস্ট্রি অফ অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড কম্পট্রোলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেল অফ ইন্ডিয়ায় ২,৪০০ টাকা আর কন্ট্রোলার জেনারেলে ১,৯০০ টাকা। গ্রুপ-সি’ নন-গেজেটেড অফিসার পদে চাকরি।
প্রার্থী বাছাইয়ের জন্য প্রথমে সর্বভারতীয় পর্যায়ের লিখিত পরীক্ষা হয়। পূর্ব-ভারতে এইসব কেন্দ্রে : কলকাতা, মেদিনীপুর, জলপাইগুড়ি-সহ বিভিন্ন কেন্দ্রে। এই পরীক্ষায় অবজেক্টিভ মাল্টিপল চয়েজ টাইপের প্রশ্ন হয় এই ৪টি পার্টে : (ক) জেনারেল ইন্টেলিজেন্স – ৫০ নম্বরের ৫০টি প্রশ্ন, (খ) ইংলিশ ল্যাঙ্গোয়েজ (বেসিক নলেজ) – ৫০ নম্বরের ৫০টি প্রশ্ন, (গ) নিউমেরিক্যাল অ্যাপ্টিটিউড (বেসিক অ্যারিথমেটিক স্কিল) – ৫০ নম্বরের ৫০টি প্রশ্ন, (ঘ) জেনারেল অ্যাওয়ারনেস – ৫০ নম্বরে ৫০টি প্রশ্ন। সময় থাকে ২ ঘন্টা। দৃষ্টিহীন প্রব্বিন্ধীরা অতিরিক্ত ২০ মিনিট সময় পান। প্রশ্ন হয় ইংরিজি ও হিন্দিতে। লিখিত পরীক্ষায় নেগেটিভ মার্কিং আছে। প্রতি প্রশ্নে ভুল উত্তরের জন্য ০.২৫ নম্বর কাটা হয়। লিখিত পরীক্ষায় সফল হলে টাইপিং টেস্ট / স্কিল টেস্ট।
‘লােয়ার ডিভিশন ক্লার্ক পদের বেলায় লিখিত পরীক্ষায় সফল হলে ১০ মিনিটের কম্পিউটার টাইপিং টেস্ট হয়। টাইপ টেস্টের অনুরূপভাবে ঘন্টায় ১০,৫০০ কী ডিপ্রেশনে (গড়ে প্রতি শব্দের জন্য ৫টি কী ডিপ্রেশন দেখা হয়) গতি দেখা হয়। ডাটা এন্ট্রি অপারেটর পদের বেলায় লিখিত পরীক্ষায় সফল হলে ৩ ঘন্টায় ৮,০০০ কী ডিপ্রেশন কম্পিউটারে ডাটা এন্ট্রির গতি দেখা হয়। ছাপানাে প্যারাগ্রাফ দেখে ১৫ মিনিটে টেস্ট হয়। এই টেস্টে কোয়ালিফাইং নম্বর পেতে হয়। চূড়ান্ত তালিকা তৈরির সময় ডাটা এন্ট্রি টেসের নম্বর। যােগ হয় না। বিজ্ঞপ্তি বেরােলে দরখাস্ত করা যাবে এই দুভাবে; অফলাইনে কিংবা সরাসরি অনলাইনে।
৩. স্টেনােগ্রাফারঃ
কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন অফিসে কাজের জন্য ‘স্টেনােগ্রাফার গ্রেড-C ও ‘স্টেনােগ্রাফার গ্রেড-D পদে লােক নেওয়া হয় ‘স্টেনােগ্রাফার্স (গ্রেড-C ও গ্রেড-D) এক্সামিনেশন’এর মাধ্যমে। যে কোনাে শাখায় উচ্চমাধ্যমিক পাশ ছেলেমেয়েরা আবেদন করতে পারেন। গ্রেড ‘D স্টেনােগ্রাফার পদের বেলায় ইংরিজি শর্টহ্যান্ড ও টাইপিংয়ে মিনিটে যথাক্রমে অন্তত ৮০টি ও ৩০টি শব্দ তােলার গতি থাকা দরকার। আর গ্রেড C স্টেনােগ্রাফার পদের বেলায় ইংরিজি শর্টহ্যান্ড ও টাইপিংয়ে মিনিটে যথাক্রমে অন্তত ১০০টি ও ৪০টি শব্দ তােলার গতি থাকা দরকার।
বয়স হতে হয় ১৮ থেকে ২৭ বছরের মধ্যে। ও.বি.সি. সম্প্রদায়ের প্রার্থীরা ৩ বছর, তপশিলীরা ৫ বছর, দৈহিক প্রতিবন্ধীরা ১০ (তপশিলী হলে ১৫, ও.বি.সি. হলে ১৩) বছর, বিধবা, বিবাহ-বিচ্ছিন্ন মহিলারা পুনর্বিবাহ না করে থাকলে ৮ (তপশিলী হলে ১৩, ও.বি.সি. হলে ১১) বছর ও কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মী আর প্রাক্তন সমরকর্মীরা যথারীতি বয়সে ছাড় পান। পরিশ্রমের কাজে শারীরিক ও মানসিকভাবে সক্ষম ও সুস্থ হতে হবে। চাকরি হয় গ্রুপ-B নন-গেজেটেড অফিসার পদে। প্রার্থী বাছাইয়ের জন্য সর্বভারতীয় লিখিত পরীক্ষা হয়। পূর্ব-ভারতে এইসব কেন্দ্রে : কলকাতা, মেদিনীপুর, জলপাইগুড়িসহ বিভিন্ন কেন্দ্রে। এই পরীক্ষায় অবজেক্টিভ মাল্টিপল চয়েজ টাইপের প্রশ্ন হয় এই ৩টি পার্টে – (ক) জেনারেল ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড রিজনিং – ৫০ নম্বরের ৫০টি প্রশ্ন, (খ) জেনারেল অ্যাওয়ারনেস – ৫০ নম্বরের ৫০টি প্রশ্ন, (গ) ইংলিশ ল্যাঙ্গোয়েজ অ্যান্ড কম্প্রিহেনশন -১০০ নম্বরের ১০০টি প্রশ্ন সময় থাকে ২ ঘন্টা। সফল হলে স্কিল টেস্ট।
৪. ৮ প্যারা মিলিটারিতে কনস্টেবলঃ
কেন্দ্রীয় সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের অধীন বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্স, সেন্ট্রাল ইন্ডাস্ট্রিয়াল সিকিউরিটি ফোর্স, সেন্ট্রাল রিজার্ভ পুলিশ। ফোর্স, ইন্দো-তিবৃত সীমান্ত পুলিশ, সশস্ত্র সীমা বল, এন.আই.এ. ও এস.এস.এফ.এ ‘কনস্টেবল (জেনারেল ডিউটি)’ পদে আর অসম রাইফেলসে ‘রাইফেলম্যান (জেনারেল ডিউটি)’ পদে প্রতি বছর কয়েক হাজার ছেলেমেয়ে নেওয়া হয়। অন্তত মাধ্যমিক বা, উচ্চমাধ্যমিক পাশ ছেলেমেয়েরা এই পদের জন্য আবেদন করতে পারেন। বয়স হতে হয় ১৮ থেকে ২৩ বছরের মধ্যে। ও.বি.সি. সম্প্রদায়ের প্রার্থীরা ৩ বছর, তপশিলীরা ৫ বছর ও প্রাক্তন সমরকর্মী, বিভাগীয় কর্মীরা যথারীতি বয়সে ছাড় পান। শরীরের মাপজোখ হতে হয় ছেলেদের বেলায় লম্বায় অন্তত ১৭০ সেমি. (তপশিলী উপজাতি হলে ১৬২.৫ সেমি, অসম, ত্রিপুরা, মিজোরাম ও পার্বত্য এলাকার প্রার্থী হলে ১৬৫ সেমি.) আর বুকের ছাতি নাফুলিয়ে ৮০ সেমি. ও ফুলিয়ে ৮৫ সেমি. (পার্বত্য এলাকার হলে যথাক্রমে ৭৮ ও ৮৩ সেমি.)। মহিলাদের বেলায় লম্বায় অন্তত ১৫৭ সেমি. (তপশিলী উপজাতি হলে ১৫০ সেমি, অসম, ত্রিপুরা, মিজোরাম ও পার্বত্য এলাকার প্রার্থী হলে ১৫৫ সেমি.)।
দৃষ্টিশক্তি দরকার দূরের বেলায় এক চোখে ৬/৬ ও অন্য চোখে ৬/৯/ ওজন হতে হয় উচ্চতা ও বয়সের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। ভাঙা হাঁটু, পায়ের চাটালাে পাতা, ধনুত্রে মতাে পা, ট্যারা দৃষ্টি, শুধুমাত্র বাঁ চোখ বােজানােয় অক্ষমতা, আঙ্গুলগুলি নাড়াচাড়া করায় অক্ষমতা, শিরাস্ফীতি, অন্য কোনাে শারীরিক ত্রুটি, চোখে চশমা বা, কন্ট্যাক্ট লেন্স কিম্বা বর্ণান্ধতা থাকলে যােগ্য নন। মূল মাইনে : ৫,২০০২০,২০০ টাকা। গ্রেড পে ২,০০০ টাকা। প্রার্থী বাছাই করে কেন্দ্রীয় স্টাফ সিলেকশন কমিশন।
‘Recruitment of Constable (GD) in CISF, BSF, CRPF, SSB, ITBP and Rifleman in Assam Rifles’ এর পরীক্ষার মাধ্যমে। প্রার্থী বাছাইয়ের জন্য প্রথমে ‘শারীরিক। মাপজোখের পরীক্ষা (PST)’ ও শারীরিক সমতার পরীক্ষা (PET)র জন্য ডাকা হয়। তখন সব সার্টিফিকেট পরীক্ষা করা হয়। শারীরিক মাপজোখের পরীক্ষায় প্রথমে থাকবে ছেলেদের বেলায় ২৪ মিনিটে ৫ কিমি দৌড় আর মেয়েদের বেলায় ৮.৩০ মিনিটে ১.৬ কিমি দৌড়। অনলাইনে যাঁরা দরখাস্ত করবেন, তাঁরা পি.এস.টি. বা, পি.ই.টি, পরীক্ষার কল লেটার = ডাউনলােড করতে পারবেন ১৫ এপ্রিল থেকে ১৫ মে’র মধ্যে। এই ওয়েবসাইটে : https://crpf.gov.in/ অফলাইনে যাঁরা দরখাস্ত করবেন, তাদের PST বা, PET পরীক্ষার কল লেটার ডাকে পাঠানাে হবে। তখন না পেলে কল লেটার ডাউনলােড করতে পারবেন ওই = ওয়েবসাইট থেকে।দৌড়ে কোয়ালিফাই করলে সর্বভারতীয় 3 ভিত্তিতে লিখিত পরীক্ষা হয়। এই পরীক্ষা হবে অফলাইনে বা, অনলাইনে।
এই পরীক্ষায় ১০০ নম্বরের ১০০টি অবজেক্টিভ মাল্টিপল চয়েজ টাইপের প্রশ্ন হবে এইসব বিষয়ে : (১) পার্টএ : জেনারেল ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড রিজনিং, (২) পার্ট-বি : জেনারেল নলেজ অ্যান্ড জেনারেল অ্যাওয়ারনেস, (৩) পার্ট-সি : এলিমেন্টারি ম্যাথমেটিক্স, (৪) পার্ট-ডি : ইংরিজি /হিন্দি। প্রতিটি পার্টে ২৫ নম্বরের ২৫টি প্রশ্ন হবে। সময় থাকবে ২ ঘন্টা। লিখিত পরীক্ষায় প্রশ্ন হবে ইংরিজি, হিন্দি বা, সংশ্লিষ্ট রাজ্যের স্থানীয় ভাষায়। পশ্চিমবঙ্গ ও ত্রিপুরা রাজ্যের প্রার্থীদের প্রশ্ন হবে বাংলায়। তবে অনলাইনে পরীক্ষা দিলে প্রশ্ন হবে ইংরিজি ও হিন্দিতে। সফল হলে ডাক্তারি পরীক্ষা হবে। চূড়ান্ত তালিকা তৈরির সময় লিখিত পরীক্ষার নম্বর দেখা হবে। শারীরিক মাপজোখ বা, শারীরিক সক্ষমতায় পাওয়া নম্বর দেখা হবে না। প্রতিটি রাজ্যের জন্য আলাদা মেধা তালিকা তৈরি হবে। সাধারণ ও প্রাক্তন সমরকর্মীরা ৩৫% আর তপশিলী, ও.বি.সি.’রা ৩৩% নম্বর পেলে সফল হবেন। পরীক্ষা সংক্রান্ত আরাে বিস্তারিত তথ্য পাবেন এই ওয়েবসাইটে : https://ssc.nic.in/ , https://sscer.org/